
Get Your Business Knowledge
Start Up Business | Entrepreneur | Agencies | All Type of Business
Our digital marketing agency is dedicated to helping businesses thrive in the online world. With a wide range of services, we provide effective solutions tailored to your specific needs. Our team of experts is the kingmakers of the Online Business world.
Unlocking the Power of Digital Marketing: Strategies for Success
ব্যবসায় জ্ঞান অর্জন সফলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ফেসবুক অ্যালগরিদম কিভাবে কাজ করে, বিজনেস পেজ কিভাবে ম্যানেজ করে, পেজের যত্ন কিভাবে নেয়, ক্লাইন্ট হ্যান্ডলিং করে কিভাবে ইত্যাদি আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এই ব্লগ পেজ থেকে জানবো।
একই সময় same category Ads সবাই দেয় তাহলে ফেসবুক কার এড আগে ও কার এড পরে দেখাবে? এটা মূলত নির্ভর করে Facebook Algorithm এর ওপর। এখন জানা যাক, ফেসবুক Algorithm কিভাবে কাজ করে। ফেসবুকের কার এড আগে ও কার এড পরে দেখাবে এই জায়গায় নির্ধারণ করে মূলত “Value” পরিমাপের মাধ্যমে।
একদম সহজ ভাষায় যদি বলি, Advertiser Bid: Advertiser Bid মানে হইলো একজন মানুষ বা একজন অ্যাডভাইজার যে পরিমান টাকা ফেসবুককে দিতে ইচ্ছুক বা দেয়। যে যেমন এড cost বহন করবে, সে সেই রকম পয়েন্ট পাবে।
Estimated Action Rates: Estimated Action Rates য়ে বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে পয়েন্ট দেওয়া হয়। যে post or content দিয়ে ads দিবো সেই post or content য়ে CTR(click through rate), Conversion Rate, Account History কেমন, Engagement (like, comment, share যাকে এক কথায় রিয়েক্ট বলা যায়) – পেতে পারি সেটার ওপর নির্ভর করে একটি পয়েন্ট দেওয়া হয়।
User Value: user value count হয় একটি এড রান হওয়ার পর যখন মানুষের সামনে যায় প্রথম 500 জন মানুষের এর মধ্যে কত জন মানুষ আপনার এডকে ভ্যালু দিলো অর্থ্যাৎ আপনার এড এর সাথে interact করলো। যদি interact হওয়ার রেইট ভালো হয় তাহলে ফেসবুক বোঝে targeted audience কাছে গিয়েছে এডটি। আর যদি কম মানুষ interact করে তাহলে ফেসবুক বোঝে targeted audience কাছে যায়নি এডটি। – এটির ওপর নির্ভর করে একটি মার্ক দেওয়া হয়।
N:B: user value ভালো হইলে ad quality ও ভালো হয়।
Ads Quality:
- People closing it or hiding it
- Reporting it as spam
- clicking that they don’t like it
এই কাজ গুলো করে না। তাদেরই ads quality তে ভালো পয়েন্ট দেওয়া হয়। যার Total value বেশি হবে, সেই বেশি লাভবান। তার এড ভালো perform করবে।
এখন প্রশ্ন থাকতে পারে যে, যেহেতু Advertiser Bid, Estimated Action Rates, user value ওপর নির্ভর করে total value হয়। তাহলে কারো যদি Estimated Action Rates, user value কম হয় আর সে যদি Advertiser Bid বেশি দেয়।
তাহলে কি তার এড ভালো perform করবে ?
একই সময় same category Ads সবাই দেয় তাহলে ফেসবুক কার এড আগে ও কার এড পরে দেখাবে? এটা মূলত নির্ভর করে Facebook Algorithm এর ওপর।
এখন জানা যাক, ফেসবুক Algorithm কিভাবে কাজ করে। ফেসবুকের কার এড আগে ও কার এড পরে দেখাবে এই জায়গায় নির্ধারণ করে মূলত “Value” পরিমাপের মাধ্যমে।
একদম সহজ ভাষায় যদি বলি,
Advertiser Bid: Advertiser Bid মানে হইলো একজন মানুষ বা একজন অ্যাডভাইজার যে পরিমান টাকা ফেসবুককে দিতে ইচ্ছুক বা দেয়। যে যেমন এড cost বহন করবে, সে সেই রকম পয়েন্ট পাবে।
Estimated Action Rates: Estimated Action Rates য়ে বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে পয়েন্ট দেওয়া হয়। যে post or content দিয়ে ads দিবো সেই post or content য়ে CTR(click through rate), Conversion Rate, Account History কেমন, Engagement (like, comment, share যাকে এক কথায় রিয়েক্ট বলা যায়) – পেতে পারি সেটার ওপর নির্ভর করে একটি পয়েন্ট দেওয়া হয়।
User Value: user value count হয় একটি এড রান হওয়ার পর যখন মানুষের সামনে যায় প্রথম 500 জন মানুষের এর মধ্যে কত জন মানুষ আপনার এডকে ভ্যালু দিলো অর্থ্যাৎ আপনার এড এর সাথে interact করলো। যদি interact হওয়ার রেইট ভালো হয় তাহলে ফেসবুক বোঝে targeted audience কাছে গিয়েছে এডটি। আর যদি কম মানুষ interact করে তাহলে ফেসবুক বোঝে targeted audience কাছে যায়নি এডটি। – এটির ওপর নির্ভর করে একটি মার্ক দেওয়া হয়।
N:B: user value ভালো হইলে ad quality ও ভালো হয়।
Ads Quality:
People closing it or hiding it
Reporting it as spam
clicking that they don’t like it
এই কাজ গুলো করে না। তাদেরই ads quality তে ভালো পয়েন্ট দেওয়া হয়।
যার Total value বেশি হবে, সেই বেশি লাভবান। তার এড ভালো perform করবে।
এখন প্রশ্ন থাকতে পারে যে, যেহেতু Advertiser Bid, Estimated Action Rates, user value ওপর নির্ভর করে total value হয়। তাহলে কারো যদি Estimated Action Rates, user value কম হয় আর সে যদি Advertiser Bid বেশি দেয়।
তাহলে কি তার এড ভালো perform করবে ?
উত্তর হচ্ছে করবে না। কারনঃ ফেসবুক চায় relevant information, relevant audience এর কাছে যেন যায়। অর্থ্যাৎ, relevant content & relevant targeted হলেই কেবল এড ভালো perform করবে। কারনঃ ফেসবুক বা যে প্লাটর্ফমই হোক না কেন; তারা চায় তাদের এড যেন সঠিক audience এর কাছে পৌঁছায়।
ফেসবুক পেজ বর্তমান যুগে একটি শক্তিশালী ডিজিটাল মাধ্যম। তবে শুধুমাত্র একটি পেজ তৈরি করাই যথেষ্ট নয়; এর সঠিক যত্ন নেওয়া এবং নিয়মিত পরিচালনা করা অত্যন্ত জরুরি। একটি যত্নশীলভাবে পরিচালিত ফেসবুক পেজ গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধি করে, ব্র্যান্ডের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব গড়ে তোলে এবং নতুন গ্রাহক আকৃষ্ট করতে সহায়তা করে। তাই ফেসবুক পেজের যত্ন নেওয়া শুধু একটি দায়িত্ব নয়, এটি একটি পেজের সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি।
Page এর যত্ন নিতে কিছু কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে বা যা করা যাবে নাঃ
পেজে কোন প্রকার শেয়ার কেনা যাবে না। শেয়ার কেনা অনেকটা slow poison এর মতো যা ধীরে ধীরে পেজের ক্ষতি করে এবং এক সময় আপনার পেজ এর অরগানিক রেসপন্স হারিয়ে ফেলে। কারনঃ ফেসবুক ফেক শেয়ার সমর্থন করে না।
শেয়ার কেনা, ফেক লাইক কেনা, ওয়াস টাইম কেনা ফেসবুকের নিয়ম অনুযায়ি ইললিগাল। কারনঃ ফেসবুক প্রতি পেজের এক্টিভিটির ওপর নজর রাখে।
একই পোষ্ট একই Facebook ID দিয়ে বার বার শেয়ার করা যাবে না। কারনঃ একই পোষ্ট একই Facebook ID দিয়ে বার বার শেয়ার করলে ফেসবুক এটাকে স্পামিং মনে করেন। যার ফলে সমায়িক পেজের রিচ, ভিউ ভালো আসলেও পরবর্তীতে কমে যাবে।
একটি পেজের প্রথম অবস্থায় প্রতিদিন পোষ্ট করতে হবে। কোন দিন পোষ্ট করছেন আবার করছেন না এমন করা যাবে নাহ।
নিম্নমানের ছবি বা ভিডিও পেজে আপলোড করা যাবে নাহ। ভালো বা হাইরেগুলেশনের ভিডিও আপলোড করতে হবে।
বড় বড় কোম্পানির লোগো হাইলাইট করে পোষ্ট করা যাবে না।
Page এর সঠিক পরিচর্যার জন্য কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ, যা জন্য উপকারীঃ
– Facebook page টি অবশ্যই প্রফেশনাল ভাবে সেটআপ করা থাকতে হবে।
– চেষ্টা করবেন Facebook page এর পাশাপাশি একটা Group(গ্রুপ) দাড় করানোর।
– একটি বিজনেস পেজে লাইভ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে বিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং সেলস্ ভালো হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়।
– পেজে লাইভ না করলে বুস্ট বা ক্যাম্পেইন করাতে হবে যাতে পেজের গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।
– ২/৩ মাস পর পর ভালো আইটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পেজটি চেকআপ করাতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। যাকে পেজের হেলথ চেকআপ বলা হয়।
একটি পেজের যত্ন বা পরিচর্যার জণ্যে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা হয়ে থাকে। তবে উপরোক্ত বিষয়গুলো খুবই কমন মনে হলেও বিষয়গুলো আমরা এড়িয়ে যাই। যা কখনোই উচিত না। সকল বিষয়ে আপডেট থাকতে আমাদের সাথেই থাকুন।
একটি আদর্শ পেজের প্রতি গ্রাহকের বা কাস্টমারের আকর্ষণ থাকবেই এবং প্রতিনিয়ত পেজের প্রতি নতুন নতুন গ্রাহক কে পেজে আনতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।